চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ২:২৫ অপরাহ্ণ, ১৫ এপ্রিল, ২০২০
ছবি: আলোকিত সংবাদ
মোঃ সুজন বেপারী,মীরকাদিম ডেস্কঃদেশের বুকে এমন মারাত্মক মহামারি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এতো অনুরোধ, প্রশাসনের এতো সর্তক বানী, তারপরও কমছে না মুন্সীগঞ্জ পঞ্চাসার ইউনিয়ন বিভিন্ন এলাকায় রোড ও সদর মীরকাদিমের পৌরসভা’র অলিতে-গলিতে আড্ডা আর গল্পবাজী। সন্ধ্যার পর সবকিছু বন্ধ থাকলেও, বন্ধ থাকেনা অলিতে-গলিতে উশৃংখল ছেলেদের আড্ডা। মুন্সীগঞ্জের পঞ্চসার ইউনিয়ন বিনোদপুর, ও সদর মীরকাদিমের বিভিন্ন এলাকা পর্যন্ত জটলা হয়ে কিছু ছেলে অযথায় ঘুরাঘুরি করে। হয়তো এভাবে ঘুরাঘুরির কোনো উদ্দেশ্যও থাকতে পারে। যেহেতু রাস্তাঘাট এখন প্রায় অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে। তবে বিশেষ করে পঞ্চসার ইউনিয়ন বিনোদপুর ৫নং ওয়ার্ড বড় বাড়ি,ও মুন্সীগঞ্জ সদর মীরকাদিমের,, মিরাপারা বউ বাজার, নৈদিঘীরপাথার বাজার, রিকাবী বাজার, দঃ রামগোপাল পুর, মিরকাদিম বাজার, দক্ষিন কালিন্দী পাড়া, গোপাল নগর, অলিতে-গলিতে কিছু ছেলে দল বেধে আড্ডা দেয়, আবার কিছু কিছু স্থানে দেখা যায় ভ্যান গাড়িতে বসে সবাই মোবাইলে কি যেনো করছে। নিঃসন্দেহে এইসব ছেলে গুলো উশৃংখল এবং বেপরোয়া। কোনো নিষেধ বা সচেতনতা এদের মধ্যে কাজ করে না। এরাই দেশ ও সমাজের জন্য ক্ষতিকারক। এরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের পরিবারের জন্য ক্ষতিকারক।
এইসব ছেলেদের নিষেধ করতে যাবেন তো বিপদ ডেকে নিবেন। এইসব ছেলেদের কঠোর আইনি ব্যবস্থায় দমন করা প্রয়োজন। কারন, এরা ঘরে আবদ্ধ থাকছেনা, আইন মানছেনা। ইচ্ছে মতো রাতে ঘুরাঘুরি আর আড্ডা করে রাস্তায় রাত কাটাচ্ছে। বর্তমান সময়ে এরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক। হতে পারে এরাই করোনা ভাইরাসের বাহক।
এভাবে দল বেধে রাতে ঘুরাঘুরি আর আড্ডা করলে করোনা ভাইরাসের গ্রাসে বিলীন হতে বেশি সময় লাগবেনা। কার শরীরে কি ভাইরাস আছে সেটা আমি আপনি কেউ জানি না।
সন্ধ্যার পর উল্লেখিত স্থান সমূহ সহ পঞ্চসার ইউনিয়ন ও সদর মীরকাদিম পৌরসভার বিভিন্ন অলিতে-গলিতে প্রশাসন সাধারণ পোশাকে অভিযান চালিয়ে এদের আইনের আওতায় আনলে হয়তো এইসব আড্ডাবাজী বন্ধ করা সম্ভব। পুলিশ দেখলেই এরা সরে যায়, পুলিশ চলে যাওয়ার পর আবার আড্ডা দেয়। বাঙ্গালীকে বুঝিয়ে ঘরে রাখা আদৌ সম্ভব নয়। এর জন্য উত্তর কোরিয়ার মতো সরকার ব্যবস্থাই হয়তো আমাদের জন্য প্রযোজ্য।
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম