চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৫:১৪ অপরাহ্ণ, ৭ মে, ২০২০
ছবি: আলোকিত সংবাদ
সোহেল টিটু ও সুজন বেপারীঃ
নির্লোভ,নির্মোহ,সদালাপী,পরোপকারী অত্যন্ত সাদা মনের মানুষ,একজন মানবতার ফেরিওয়ালা।মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার মীরকাদিম,রিকাবীবাজারের কৃতি সন্তান পুলিশের উজ্জ্বল নক্ষত্র মুন্সিগঞ্জ বাসীর গর্ব বর্তমান পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি মাহবুব হোসেন পিপিএম বার,বিপিএম বার (রাজনৈতিক) মহোদয়।যিনি করোনাভাইরাস সংক্রমণ কোভিড-১৯ প্রতিরোধে দিনরাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।দেশের মানুষের পাশাপাশি ভাবেন মুন্সিগঞ্জের অসহায়, হতদরিদ্র,অবহেলিত,বঞ্চিত মানুষের কথা।কিভাবে লাঘব করা যায় গরীব,দুঃখি মানুষের দুঃখ,দূর্দশা। কি ভাবে এলাকার মানুষকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে দূরে রাখা যায়। অসহায় কর্মহীন মানুষকে সহায়তা করা যায়। মানুষের বিপদেআপদে সবসময় তিনি পাশে থাকেন। সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন মানব কল্যানে।তিনি চাকরির সুবাদে বসবাস করেন ঢাকাতে,কিন্তু তার মন সদাই পরে থাকে নিজ জন্মস্থান মুন্সিগঞ্জে। চিন্তা করেন মুন্সিগঞ্জবাসীকে নিয়ে,ভাবেন এলাকার মানুষকে নিয়ে, কিভাবে মানুষ দু’বেলা দু’মুঠো খেয়ে সুখে শান্তিতে বসবাস করবেন।দূর্নীতি, মাদক,সন্ত্রাস মুক্ত একটি সুন্দর পরিপাটি সুস্থ সমাজ গড়ে তুলাই তাঁর লক্ষ । যখনি সময় পান ছুটে আসেন নিজ এলাকায়।এলাকার মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে এসে দাঁড়ান।মীরকাদিম রিকাবীবাজারের মানুষের কাছে এআইজিপি মাহবুব হোসেন একজন আস্থাভাজন ও ভালোবাসার মানুষ হিসাবে অতি পরিচিত।তিনি তাঁর ভালোবাসার যাদুতে খুব সহজেই মানুষকে আপন করে নিতে পারেন। বড়,ছোট আপন,পর সকলেই তার কাছে সমান। তাঁকে অনেকেই বলে থাকেন মানবতার ফেরিওয়ালা ও একজন মানবসেবক। দেশের এই মহামারি করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ এর ক্রান্তিলগ্নে ও থেমে নেই তাঁর মানবতার সহায়তা।এলাকার মানুষের প্রতি রয়েছে অগাধ ভালোবাসা।করোনাভাইরাস সংক্রমণে লকডাউনের কারনে খেটে খাওয়া মানুষের আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে কর্মহীন হয়ে পড়ায় নিম্ন আয়ের ও মধ্য আয়ের মানুষের মাঝে লকডাউনের শুরু থেকেই খাদ্য সহায়তা দিয়ে আসছেন।পাশাপাশি এলাকায় বিভিন্ন শ্রেণির মানুষকে পিপিই,মাস্ক,স্যানিটাইজারসহ বিভিন্ন করোনাভাইরাসের উপকরণ বিতরণ করেছেন।তাঁর এই মহানুভবতার কথা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে মুন্সিগঞ্জবাসীর কাছে। অতিরিক্ত আইজিপি মাহবুব হোসেন বলেন,পরিস্থিতি যত খারাপই হোক না কেনো আমি মুন্সিগঞ্জের মানুষের পাশে থাকবো। আমি যেই স্কুলে পড়েছি,যেই কলেজে পড়েছি তা মুন্সিগঞ্জের নীরহ মানুষের ঘামে গড়া,আমি তাদের কাছে ঋণী। অতএব,আমার সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে যতদিন এই মহামারি করোনাভাইরাস থাকবে ততদিন আমার এই সার্ভিস অব্যাহত থাকবে।
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম