চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৪:৪৩ অপরাহ্ণ, ৮ মে, ২০২০
ছবি: আলোকিত সংবাদ
করোনা যুদ্ধে জিততে এনআইডি নম্বরকে ব্যাংক একাউন্টে রুপান্তরিত করে যৎসামান্য টাকায় রেশন ও মাসিক অনন্ত ৫ হাজার টাকা সহায়তা দিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করছি।
এবিসি গ্রুপ নেতৃবৃন্দের পর্যবেক্ষণ ত্রাণ ও টিসিবির পণ্য নিয়ে নানা অনিয়ম হচ্ছে।
অথচ সরকার ঠিকই বিপদগ্রস্তদের বাঁচাতে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যার সিংহভাগ লুট হচ্ছে।
এক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নাগরিক কল্যাণ ফান্ড করে সরকারি বেসরকারি শিল্প ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এমপি মন্ত্রী জনপ্রতিনিধিসহ সমাজের বিত্তবানদের তালিকা করে অর্থ গ্রহণ করতে পারেন।
এই পথে এগুতে পারলে লকডাউন ৯০/৯৫ % কার্যকর করা সহজ হবে।
করোনা সংক্রমণ কমানো সম্ভব হবে।
কাউকে অনাহারে থাকতে হবে না।
বিষয় সক্রিয় বিবেচনার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।
বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের বক্তব্যে স্পষ্ট হচ্ছে জুলাই আগস্ট পর্যন্ত করোনা ভুগাবে।
স্মরণে রাখা দরকার সরকারি কর্মচারীরা এই করোনার দুর্যোগকালীণ সময়ে বেতন ভাতা ভোগ করবেন কিন্তু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংস্থায় কর্মরতরা বেতন ভাতা পাবেন বলে মনে হচ্ছে না।
গার্মেন্টেস’র মতো বড় সেক্টর বলছে এপ্রিলের বেতন অনেক কষ্টে পরিশোধ করা গেছে কিন্তু মার্চ মাসে সম্ভব হবে না। তাহলে ছোটখাটো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এনজিও গুলো কি করবে তা বেশ স্পষ্ট।
পরিবহন সেক্টরের অবস্থা আরও নাজুক।
বিস্ময়ের বিষয় হলো ত্রাণ বিত্রাণের নামে চলছে ফটোসেশন, যা খুবই দু:খজনক এবং বিপদগ্রস্ত মানুষের সাথে প্রতারণার সামিল।
তারপরও একেবারে নির্মূল হবে তারও কোন গ্যারান্ট্রি নেই।
পরিবেশে বলবো করোনা যুদ্ধ জীবন বাঁচানোর
এ যুদ্ধ নিয়ে প্রতারণা, আত্মসাৎ ও ফটোসেশন কাম্য হতে পারে না। অনাকাঙ্খিত মহামারী ও দুুুুুর্ভিক্ষ ঠেকানো সম্ভব হবে না
ধন্যবাদান্তে
গ্রুপের পক্ষ থেকে
সুনীল ঘোষ
সসভাপতি, কেন্দ্রীয় কমিটি
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম