চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৪:১২ অপরাহ্ণ, ২৪ এপ্রিল, ২০২০
ছবি: আলোকিত সংবাদ
সিরাজদিখান(মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ রমজানে এ বছর সিরাজদিখান উপজেলার প্রায় ১৫০ মসজিদে খতম তারাবিহ নামাজ আদায় করা হচ্ছে না। এতে করে ওই মসজিদে খতম তারাবিতে ঈমামতি থেকে বিরত থাকতে হচ্ছে অন্তত ৩০০ জন কুরআনের হাফেজকে। আবার খতম তারাবিহ নামাজ বন্ধ থাকায় ওই সব কুরআনে হাফেজদের এক মাসের আয় রোজাগার থাকছে না। কাজেই হাফেজদের পরিবারে নেমে আসছে অমানিশার অন্ধকার। করোনার কারনে প্রায় মসজিদে মসজিদে এ বছর খতম তারাবিহ পড়ানো হচ্ছে না। বিশেষ করে প্রতিটি মসজিদে ১২ জনের বেশী মুসল্লি অংশ নিতে পারবেন-সরকারি ভাবে এমন সংখ্যা বেধে দেওয়ার পর সিরাজদিখানের অধিকাংশ মসজিদেই খতম তারাবিহ নামাজ আদায় করা হবে না। উপজেলায় ২৬০ টি কওমি মাদরাসা ও ৬১০ টি মসজিদ রয়েছে। এরমধ্যে পাঞ্জেগানা নামাজ আদায় করেন ৯০ টি মসজিদে। রমজানে একেকটি মসজিদে খতম তারাবিহ পড়াতে দুই জন করে কুরআনে হাফেজ নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে।রাজদিয়া গ্রামের হাফেজ আওলাদ বলেন, এ বছর মসজিদে মুসল্লি সংখ্যা কম থাকবে বিধায় খতম তারাবিহ পড়ানো হবে না। উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদের খতিব সোয়াইব হোসাইন বলেন, উপজেলার অধিকাংশ মসজিদেই খতম তারাবিহ নামাজ আদায় করা হচ্ছে না। সুরা তারাবিহ নামাজ আদায় করা হবে মসজিদ গুলোতে।
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম