চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৫:০৬ অপরাহ্ণ, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
স্টাফ রিপোর্টার:মাদক বিরোধী কর্মকান্ডের জন্য মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাবের জ্যৈষ্ঠ সহ-সভাপতি গুলজার হোসেন ও তার স্ত্রীর উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত ৯টার দিকে মুন্সীগঞ্জ শহরের উত্তর ইসলামপুর এলাকায় সন্ত্রাসী রাতুল প্রধান ও তার ভাই রাজীব প্রধান সসস্ত্র বাহিনী নিয়ে এ ঘটনা ঘটায়। এতে সাংবাদিক গোলজার ও তাঁর স্ত্রী সালেহা বেগম আহত হয়। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাযায়, সাংবাদিক গুলজার অত্র এলাকায় সমাজ সেবক সাদা মনের মানুষ হিসেবে পরিচিত। আর তাই স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তি ও পঞ্চয়াত কমিটির পুরোনো সদস্যরা তাকে ওই কমিটির নতুন সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করেন। আর তাই তিনি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করেন। এমতাবস্থায় ওই কুচক্রি মহল তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন হয়রানি মূলক বিভিন্ন কর্মকান্ড করে আসছিলো। শুক্রবার সন্ধ্যায় উত্তর ইসলামপুরে সামাজিক নাট্য সংগঠন কিশোর বাংলার আয়োজনে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলছিল। ওই অনুষ্ঠানে গোলজারকে অতিথি হিসেবে দাওয়াত করা হয়। অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী রাতুল তার বাহিনী নিয়ে সেখানে যায়। তার বাবা ফজল বেপারীকে অতিথি না করে সাংবাদিকে কেনো অতিথি করা হলো, এ নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এক পর্যায় পরিস্থিতি উত্তেজনা তৈরি হলে অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠান থেকে বেড়িয়ে আসার সময় গোলজারকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে রাতুল। সেখান থেকে কোন রকমে গোলজার উত্তর ইসলামপুর তিন রাস্তার মোড়ে আসলে পূর্ব থেকে ওঁত পেতে থাকা রাজীব প্রধান হামলা চালায় সেখানে এলোপাথারি কিল ঘুষি মারতে থাকে রাতুল ও রাজীব বাহিনী। মারধরের খবর পেয়ে গোলজারের স্ত্রী স্বামীকে রক্ষা করতে আসলে তাকেও মারধর করে রাতুল। স্থানীয় দোকানদার আব্দুল হালিম বলেন, রাজীব, রাতুলদের ভয়ে এলাকায় কেউ মুখ খুলতে পারেনা। তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কথা বললেই তার খবর করে ছারেন। স্থানীয় মরিয়ম আক্তার মিতু বলেন, এলাকায় প্রভাব খাটিয়ে দেদারছে সন্ত্রাসী ও মাদকের ব্যবসা করে যাচ্ছে রাতুল,রাজীব ও তাঁর দলবল। অথচ প্রতিবাদ করতে গেলেই মার খেতে হচ্ছে। জীবন হারানোর ভয়ে থানায় যেতেও কেউ সাহস পায়না। ভূক্তভোগীদের কাছ থেকে জানা যায়, তারা থানায় অভিযোগ করতে এলে মুন্সীগঞ্জ শ্রমিক লীগের সভাপতি কাসেম মাদক বিক্রেতা সন্ত্রাসী রাতুল ও রাজীবের পক্ষ নিয়ে থানা এসে অভিযোগ প্রধানে বাধাগ্রস্ত করে। আমাদের সহ সকল সাংবাদিকদের থানা থেকে বেরিয়ে যেতে হুমকি প্রদান করেন। এ বিষয়ে কাশেমের কাছে যানতে চাইলে তিনি সংবাদ কর্মিদের সাথে অশোভন আচরণ করেন। মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( সদর সার্কেল) খন্দকার আশফাকুজ্জান জানান, ঘটনাটি জানতে পেরে তাৎ ক্ষণিক সাংবাদিক পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। রাতুল ও রাজীবকে আটক করে থানায় আনা হয়। তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম