চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৩:৪৫ অপরাহ্ণ, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
ছবি: আলোকিত সংবাদ
মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। ১৯৭১ সালে তারা জীবন বাজি রেখে দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন। এজন্য তাদের যতভাবে সম্ভব সম্মানিত করা উচিত। বর্তমান সরকার ইতিমধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধিসহ নানা পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছে।
দ পরিশোধের দায় সরকার বহন করবে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে অনুষ্ঠিত মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ ব্যবস্থায় গৃহঋণ দেয়া সংক্রান্ত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ওই বৈঠকে ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ১০ লাখ টাকা এবং সার্ভিস চার্জ ২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। জানা গেছে, আলোচনা-পর্যালোচনা করে মুক্তিযোদ্ধাদের বিনা সুদে ঋণ দেয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে।
আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে এ ঋণ বিতরণ সংক্রান্ত ১৪টি শর্ত চূড়ান্ত করা হয়েছে, যা আগামীতে মুক্তিযোদ্ধা গৃহনির্মাণ ঋণের খসড়া নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে, এ ঋণ পাবেন সরকারের ভাতাভোগী মুক্তিযোদ্ধারা এবং মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতাভোগী অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত উত্তরাধিকারীরা। এ ঋণের জন্য বার্ষিক ৫ শতাংশ সরল সুদ এবং মাসিক ২ শতাংশ সার্ভিস চার্জ নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এ সুদ মুক্তিযোদ্ধাদের দিতে হবে না। এটি বহন করবে সরকার।
ঋণগ্রহীতা মুক্তিযোদ্ধাদের শুধু ২ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। এ ঋণ প্রদানের বিপরীতে যে সুদ আসবে তা প্রদানের জন্য প্রতি বছরের বাজেটে বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের এ ঋণ প্রদান করা হলেও এককালীন ১০ লাখ টাকা দেয়া হবে না। নিয়ম অনুযায়ী তিন ধাপে তা প্রদান করা হবে।
জানা গেছে, প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধা বা মৃত মুক্তিযোদ্ধার যোগ্য উত্তরাধিকার কেবল একবার এ ঋণ সুবিধা পাবেন। উল্লিখিত ঋণ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক দিক হল, জীবিত মুক্তিযোদ্ধার আবেদনের ক্ষেত্রে কোনো বয়সসীমা থাকবে না। ইতিপূর্বে সরকারের কাছ থেকে যেসব মুক্তিযোদ্ধা বিনামূল্যে বাসস্থান পেয়েছেন, তারা এ ঋণের সুবিধা পাবেন না।
জানা গেছে, ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়া হবে অসচ্ছল ও ৫ শতাংশের নিচে ভূমি রয়েছে এমন মুক্তিযোদ্ধাদের। সিদ্ধান্তটির দ্রুত বাস্তবায়নই কাম্য। তবে উল্লিখিত সুবিধাগুলো যাতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা পান এটি নিশ্চিত করতে হবে।
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম