চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ১০:৪৫ পূর্বাহ্ণ, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৯
ছবি: আলোকিত সংবাদ
শৈত্যপ্রবাহ না থাকলেও ঢাকাসহ দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বিরাজ করছে তীব্র শীতের অনুভূতি। সূর্যের দেখা না মেলায় এবং জলীয় বাষ্পভরা আর্দ্র বাতাসে ঘন কুয়াশা শীতের অনুভূতি বাড়িয়ে দিচ্ছে।
রোববার সকাল ৯টায় যশোরে তাপমাত্রা ছিল দেশের সর্বনিম্ন ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীত মৌসুমে ঠান্ডা থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। তবে গত কয়েক দিনের তীব্র শীতে যারা দুর্ভোগে পড়েছেন, তাদের আশা দিচ্ছে আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন বলেন, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। যশোর আর চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে থাকলেও দেশে এখন শৈত্যপ্রবাহ নেই। এরপর শীতের তীব্রতা একটু কমবে বলে আশা করা যায়। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও তাতে শীতের প্রকোপ খুব বেশি বাড়বে না।
শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ফরিদপুরে ১০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সব বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ছিল। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টেকনাফে ২৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ রুহুল কুদ্দুস বলেন, রোববার থেকেই দেশের অনেক জায়গায় সূর্যের দেখা মিলতে পারে। রোদ পাওয়া গেলে সার্ফেস টেম্পারেচার বাড়বে। দুয়েক দিন পর তাপমাত্রা আরো বাড়বে। তাতে শীতের তীব্রতা কমে আসবে।
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম