চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৩:২৪ অপরাহ্ণ, ২৭ জুলাই, ২০২০
শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ শ্রীনগর উপজেলার ভাগ্যকুল ইউনিয়নের কেদারপুর অস্থায়ী পশুর হাট ইজারা না নিয়েই কোরবানির গরুর হাট বসিয়ে অবৈধ বাণিজ্য করার অভিযোগ উঠেছে ভাগ্যকূল ইউপি চেয়ারম্যান কাজী মনোয়ার হোসেন শাহাদাতের বিরুদ্ধে। গত বছর এই হাটটির ইজারা মূল্য উঠেছিল প্রায় ৪৮ লাখ টাকা। এই বছর সরকারীভাবে হাটটির কাংখিত মূল্য ছিল ৩০ লাখ ২০ হাজার টাকা। কিন্তু স্থানীয় চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিতে সিন্ডিকেট তৈরি করে প্রায় ১১ লাখ টাকায় ইজারা মূল্য নির্ধারণ করে জমা দেয়। পরে সরকারী ভাবে হাটের ইজারা স্থগিত হয়ে যায়। কিন্তু কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে শাহাদাৎ চেয়ারম্যান কেদারপুর হাটে বাঁশ ও ত্রিপল দিয়ে গরু বেঁচা কেনা শুরু করেছে।
স্থানীয়রা জানায়, কোরবানির অস্থায়ী পশুর হাটকে সামনে রেখে নির্ধারীত সময়ে হাটের সিডিউল বিক্রির ঘোষনা দেন উপজেলা প্রশাসন। ওই হাটের ডাক পেতে একাধিক সিডিউল ক্রয় করলেও রহস্যজনক কারণে সিন্ডিকেট মহলের কেউ দরপত্র ড্রপ করেনি। সোমবার দেখা গেছে, প্রশাসনের চোখ ফাকি দিয়ে কেদারপুর পশুর হাট বসিয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান ও তার সহযোগিরা ইতিমধ্যেই গরু কেনা বেচা করছেন। অপরদিকে ভাগ্যকুলে বন্যার অবনতি হলে শ্রীনগর-দোহার আন্তঃ সড়কটি পানিতে ডুবে যায়। এতে করে সড়কের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ২ কিলোমিটার রাস্তায় এখন হাঁটু পানি। পানির ¯্রােতে সড়কের অনেকাংশে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হলে ভাড়ি যানবাহন চলাচল বন্ধ করেন দেয় প্রশাসন। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সিন্ডিকেটটি অবাধে ঝুঁকিপূর্ণ সড়কে শতশত গরু বোঝাই ট্রাক আনা নেয়া করছে। এতে করে কোটি কোটি টাকার সরকারি রাস্তাটি এখন হুমকির মুখে পরেছে।
ভাগ্যকুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী মনোয়ার হোসেন শাহাদাতের কাছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, হাটের ডাক হয়েছে। মিটিংয়ে আছি পরে কথা হবে।
এব্যাপারে শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার জানান, কেদারপুর হাটের ডাক হয়নি। আইন অমান্য করে কেউ হাট বসিয়ে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম