চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৩:৪৪ অপরাহ্ণ, ১৪ মে, ২০২০
ছবি: আলোকিত সংবাদ
সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি: পায়ে হেঁটে চলাচল সম্ভব নয়। যানবাহনে চলাচল করতে হয়। তারপরও যানবাহন যেতে চায় না লক্কর-ঝক্কর সড়কটি দিয়ে। আর একটু বৃষ্টি হলে গুরুত্ব¡পূর্ণ সড়কটি পরিণত হয় অবহেলিত কোনো মফস্বলের সড়কে। ইচ্ছে করলে চাষ দিয়ে ধান রোপণও করে ফেলা যায়। বেহাল দশা সড়কটি হচ্ছে সিরাজদিখান উপজেলার ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের কুচিয়ামোড়া হতে সৈয়দপুর পর্যন্ত ৫ কি: মি: পাকা রাস্তাটি। এ রাস্তার প্রায় ১ কি: মি: এলাকা সংস্কারের অভাবে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। খানাকন্দ আর গর্তের জেনো শেষ নেই। সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তাটি জলাবদ্ধতার কারণে পানিতে ডুবে যায়। রাস্তার দু’পাশে পানি নিষ্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকার কারণেই এ জলবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা পড়েছে চরম দুর্ভোগে। এ রাস্তাটির প্রায় ১ কি : মি. এলাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ১ টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয়য, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২ টি কিন্ডার গার্টেন, ১টি হাফেজি মাদ্রাসা রয়েছে। আর এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের জমে থাকা পানির মধ্যে দিয়ে ঝুকি নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে হচ্ছে। কখনও কখনও জমে থাকা পানির নীচে খানাখন্দে পড়ে গিয়ে জামা-কাপড় ভিজিয়ে শিক্ষার্থীকে বাড়িতে ফিরে যেতে হচ্ছে। স্থানীয়রা জানান, রাস্তাটি কাজ হয়েছে খুব নিন্ম মানের। যে কারনে অনেকগুলি গর্তের সৃষ্ঠি হয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই জনজীনে চরম দুর্ভোগ নেমে আসে। তাছাড়া পরিকল্পনা মত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না রাখায় সামান্য বৃষ্টি হলেই রাস্তাটি এখন পানির নীচে চলে যাচ্ছে। ফলে জনসাধারণের দুর্ভোগ বড় আকার ধারণ করছে। কুচিয়ামোড়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম সর্দার জানান, “খানা খন্দে ভরে যাওয়া সড়কটি দিয়ে শিক্ষার্থীরা চলাচল করতে পারে না। বৃষ্টি হলে রাস্তাটি সম্পর্ন ভাবেই চলাচল বন্ধ হয়ে যায় । নজরুল ইসলাম নামে একজন সিএনজি চালক বলেন, “কোনো গর্ভবতী নারীকে এই সড়ক দিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হলে নিশ্চিত বিপদ নেমে আসবে,” । উপজেলা প্রকৌশলী শোয়াইব বীন আজাদ জানান, এটি অতিগুরুত্বপূর্ণ সড়ক, পরবর্তী অর্থবছরে রাস্তাটুকু সংস্কারের জন্য প্রস্তাব করা হবে ।
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম