চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৫:০৮ অপরাহ্ণ, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
ছবি: আলোকিত সংবাদ
সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে সীট নিয়ে তর্ক বিতর্কের এক পর্যায়ে বাস কন্ট্রাক্টর ও হেলপারের বেদরক মারধরে জ্ঞান হারা হয়ে আল আমিন (৩১) নামে এক যাত্রী হাসাপতালে ভর্তি হয়েছেন। গুলিস্তান-টংগীবাড়ী রুটের ডি.এম পরিবহন গাড়ী নং ১১-১৭৪৮ এর কন্ট্রাক্টর ও হেলপারে বিরুদ্ধে ওই যাত্রীকে মারধর করার অভিযোগ তোলেন আহতের স্ত্রী। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল সোয়া ৪ টার দিকে উপজেলার নিমতলা বাসস্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে। আহত যাত্রী উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের লালবাড়ী গ্রামের মালেক মাষ্টারের ছেলে। হাসাড়া হাইওয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ বিষয়ে ভূক্তভোগীরা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ডিএম পরিবহন ১১-১৭৪৮ নম্বরযুক্ত গাড়ীটি ঢাকা থেকে নিমতলা হয়ে টংগীবাড়ী যাচ্ছিল। গাড়ীটি নিমতলা বাসস্ট্যান্ডে এসে থামার পর একজন যাত্রী নেমে যায়। ওই ফাকা সীটে আল আমিনের বাচ্চাকে বসাতে গেলে কন্ট্রাকটরের সাথে তর্ক হয়। এর পর গাড়ীর কন্ট্রাক্টর ও হেলপার আমিনকে এলোপাথারী কিল, ঘুষি লাঠি মারতে মারতে গাড়ী থেকে নামায়। পরে আমরা গিয়ে ওই যাত্রী জ্ঞানহারা অবস্থায় নিতমলায় অবস্থিত বসুমতি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করি। আহত যাত্রীর স্ত্রী বলেন, আমরা ঢাকা থেকে সিরাজদিখান আসছিলাম। নিমতলায় আসার পর একজন যাত্রী নেমে যায়। ওই সীটে আমার স্বামী বাচ্চাকে বসাতে গেলে কন্ট্রাকটরের সাথে তর্ক হয়। এর পর কন্ট্রাক্টর ও হেলপার আমার স্বামীকে এলোপাথারী ভাবে মারধর করে। মারধরের একপর্যায়ে আমার স্বামী জ্ঞানহারা হয়ে যায়। পরে নিমতলা বাস স্ট্যান্টের লোকজন আমার স্বামীকে হাসপাতালে ভর্তি করে। আমি কন্ট্রাক্টর ও হেলপারের বিচার চাই। হাসাড়া হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুল বাছেদ জানান, ঘটনাটি আমার জানা নেই। মারামারির বিষয় আমরা দেখি না। সিরাজদিখান থানার ডিউটি অফিসার এস,আই রিপন জানান, এ বিষয়ে কেউ আমাদের কাছে আসে নাই। আর এরকম কোন তথ্য আমাদের জানা নাই।
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম