চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৪:২৬ অপরাহ্ণ, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
ছবি: আলোকিত সংবাদ
সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি: সিরাজদিখানে কয়লা ও কয়লা পোড়া দোকানের নাম নিয়ে সংঘর্ষের কারনে সাদ্দাম হোটেলের টাকা ও মালামাল ক্ষয়ক্ষতিসহ ৪ জন আহত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে উপজেলার ইছাপুরা চৌরাস্তায় এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় কয়লা পোড়া দোকানের মালিক ইউসুফ হাওলাদার (৪০) কে উপজেলা স¦াস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়। অন্যদিকে গুরুতর আহত অবস্থায় কয়লা দোকানের মালিক রবিউল ইসলাম (৩৭) কে বেসরকারি হাসপালে ভর্তি করা হয়। জানা যায়, দোকানের একই নাম নিয়ে উপজেলার ইছাপুরা বাজারে কয়লা ও কয়লা পোড়া দোকান মালিক সংঘর্ষ বাদে দুই পক্ষ। রবিউল ইসলাম কয়লা নামটি নির্ধারন করে ৩ মাস হয় ব্যবসা করছে। কয়লা দোকানের পাশে ইউসুফ হাওলাদারের দোকান শাহী মামা হালিম নাম বাদ দিয়ে গতকাল দুপুরে কয়লা পোড়া নাম ব্যবহার করে সানবোর্ড লাগাতে গেলে রবিউল ইসলাম বাধা দেয়। যাতে কয়লা নামটি ব্যবহার না করে। ইউসুফ বাধা না মানলে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় সংঘর্ষ রূপ নেয়। সংঘর্ষের এক পর্যায় ২ পক্ষ সাদ্দাম হোটেলে ঢুকে পরে। সাদ্দাম হোটেলের গ্লাস দিয়ে একে অপরকে আঘাত করে। রবিউলের মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করলে মাথা ফাটাসহ হাত কেটে রক্তাত হয়। রবিউলের ভাই রোমান (২৬) এর মাথা কেটে যায়। ইউসুফকে গ্লাস দিয়ে কান ও মাথায় আঘাত করে রক্তাত করে। সাদ্দাম হোটেলের কর্মচারী সুমন (৪৫) আহত হয়। সাদ্দাম হোটেলের সারাদিনের বেচাকিনার প্রায় ৩০ হাজার টাকা কেস থেকে কে বা কারা নিয়ে যায়। এমন কি দোকানের খাবার নষ্ট করে প্রায় ২ হাজার টাকা ক্ষতিসাধন করে। ইছাপুরা ইউপি চেয়াম্যান আব্দুল মতিন হাওলাদারের বাড়ির ভাড়াটিয়া ও ঢাকা মিরপুরের সাড়ে ১১ এর আমির হোসেনের ছেলে রবিউল ইসলাম। ইউসুফ হাওলাদারের বাড়ি ইছাপুরা বাজারের পাশে। এ বিষয়ে রবিউলের ছোট ভাই রোমান ইসলাম বলেন, আমাদের দোকান প্রায় তিন মাস ধরে চলছে। ইউসুফরা গতকালকে সেও দোকান দিছে আমাদের সেম নামে। এটা নিয়ে এ সমস্য হয়েছে। আমরা বলি তুমি শাহি নাম দিছ শাহি দিয়েই চালাও কলাকেন দিবা? আমাদের দোকান নতুন একি নাম দিলে তুমার টা আগে দেখলে তুমার দোকানের মধ্যে ঠুকবে। ইউসুফ হাওলাদার বলেন, আমি আমার দোকানের নাম কয়লাপুড়া দিয়ে দোকানের সামনে একটি সাইনবোর্ড দেই। রবিউল ইসলাম এসে সেই সাইনবোর্ড ভেঙ্গে ফেলে। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর যায় রবিউল ও তার লোক জন আমার উপর হামলা করে এবয় আমার কানসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গা চাকু ও গ্লাস দিয়ে রক্তাক্ত করে। সিরাজদিখান থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফরিদ উদ্দিন জানান, এ বিষয় কোন অভিযোগ হয়নি।
আলোকিত সংবাদ/এমআরকে
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম