চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৫:০২ অপরাহ্ণ, ২৩ জুলাই, ২০২০
সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে বর্ষার পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে বেড়েছ মশার উপদ্রব। একদিকে করোনা সংকটকালীন সময়, আরেক দিকে মশার উৎপাত! মশার কামড়ে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়নের লোকজন। মশার কামড় থেকে রক্ষা পেতে দিনের বেলায়ও মশার কয়েল ব্যবহার করতে হচ্ছে৷ ঘরে-বাইরে, প্রায় সবখানেই মশার উপদ্রব বেড়েই চলেছে। করোনা সংক্রমণের আতঙ্কের মধ্যে ডেঙ্গুসহ অন্যান্য মশাবাহী রোগ বাড়ার শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছে উপজেলাবাসী। মশা নিধনের কার্যকরী ঔষধ ছিটানোর কার্যক্রম চালু করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারের ব্যাবসায়ীদের বর্জ ফেলা হচ্ছে পাশ্ববর্তী নালা-নর্দমায়। বর্জ আর নোংড়া পানি একত্রিত হয়ে সেসব স্থানে কিলবিল করছে মশার লার্ভা। এসব লার্ভা থেকে প্রতিনিয়তই জন্ম হচ্ছে মশা। নিত্য নতুন জন্মামো সেসব মশা বাসা বাড়ীতে ঢুকে রীতিমত তান্ডব চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন স্থানীয়রা। এমনকি দোকানপাট, স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালত সর্বত্রই মশার উপদ্রপে লক্ষ করা গেছে। উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের চোরমর্দ্দন গ্রামের রেজাউল করিম বলেন, ইদানীং মশা বেড়ে গেছে। ফার্মের কাজ করার সময় ২ টা মশার কয়েল জ্বালিয়েও মশা কমানো যায় না। দিনের বেলাতেও মশার কয়েল জ্বালাতে হয়। লতব্দী গ্রামের মো. রফিক বলেন, পাটের পচা পানি ও বিভিন্ন নর্দমা থেকে মশার বংশ বিস্তার হচ্ছে৷ বর্ষার আগে মশার উপদ্রব কম থাকলেও বর্তমানে মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ট এলাকার লোকজন। রাজদিয়া গ্রামের জাহিদ কবীর লিপু বলেন, দিন রাত মশার কামড়ে অতিষ্ট হয়ে গেছি। বাচ্চারা রাতের বেলায় পড়তে বসতে পারে না। কয়েল জ্বালিয়েও মশা দূর করা যাচ্ছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. বদিউজ্জামান বলেন, আমরা সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারি। কোথাও যেন পানি জমে না থাকে। বদ্ধ পরিস্কার পানিতে মশা ডিম পারে তাই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করা যাবে না। মশার নিধনের ব্যপারে প্রশাসন পদক্ষেপ নিবেন।
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম