চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ১০:২০ পূর্বাহ্ণ, ২ আগস্ট, ২০২০
সিরাজদিখান(মুন্সীগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ মুন্সীগঞ্জেন সিরাজদিখানে ধলেশ্বরী নদীর পানি কমার সাথে সাথে নদী ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। গত দুই দিনে নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে উপজেলার কেয়াইন ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের প্রায় ২০ টি বাড়ী। হুমকির মুখে পড়েছে শতাধিক বাড়ী এবং ইসলামপুর কামিল মাদ্রাসা । এতে নদী ভাঙনকবলিত এলাকার মানুষ আতংকের মধ্যে রয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এসব এলাকায় কোন ধরণের সাহায্য পাচ্ছেন না বলে ভাঙনকবলিত লোকজন অভিযোগ করেন। অনেক পরিবার তড়িঘড়ি করে তাদের ঘরবাড়ি অন্য এলাকায় সরিয়ে নিয়েছে। আজ রবিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,ধলেশ্বরী নদীর ভাঙনে দিশেহারা ইসলামপুর গ্রামের মানুষ। ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, হঠাৎ নদীতে পানি কমে দ্রুত বাড়ে ভাঙনের মুখে কোনো মতে বেচে আছি। বসতভিটাসহ বসতি সবই নদীতে চলে গেছে। হঠাৎ হঠাৎ করে বড় বড় পাড় ভেঙে পড়ছে।কেয়াইন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আশ্রাফ আলী শেখ বলেন, নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা প্রতিদিনি বাড়ছে। নদীতে পানি কমার সাথে সাথে তীব্র স্রোতের কারণে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় ২০ টির মত বাড়ী নদীতে ভেঙ্গে নিয়েছে । উপজেলা চেয়ারম্যান,ভাইস চেয়ারম্যান আজ সকালে ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন আমরা ব্যক্তিগত উদ্যোগে বালুর বস্তা দিয়ে ভাঙনরোধের চেষ্ট করছি ।ইসলামপুর কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো.জহুরুল হক বলেন, এ বিদ্যালয়য়ে সবমিলে ১০০০ জন ছাত্র ছাত্রীলেখা পড়া করে। আমরা এখন খুবই আতংকের মধ্যে আছি। ভাঙ্গন অব্যহত থাকলে আর কয়েক দিনের মধ্যে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি ।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশফিকুন নাহার বলেন, বিষয়টি আমি জানি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সাথে আমার কথা হয়েছে তারাও আজকে ভাঙন কবলিত এলাকা পরির্দশন আসবেন ।খুব দ্রুতগতিতে প্রশাসনের পক্ষ হতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম