চাঁদে ‘বাড়ি’ বানানোর কাজ কতদূর?
মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, চাঁদ নিয়ে নানা কথা। সত্যিই, ঢাকায় রাস্তায় বসে চাঁদের চিন্তা...
প্রকাশিত: ৩:৫৩ অপরাহ্ণ, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০
সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ সিরাজদিখানে সরকারি জায়গার গাছ কেটে ইমারত নির্মাণের অভিযোগ পাওয়াগেছে। উপজেলার মধ্যপাড়া ইউনিয়নের বাহেরকুচি গ্রামের কাকালদী হতে বাহেরকুচি ঢালি আম্বার্স রিসোর্টে যাওয়ার সরকারি রাস্তার জায়গা ভরাট ও রাস্তার সরকারি বেশ কিছু গাছ কেটে ইমারত নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে করে চাকুরীজীবি, স্কুল-কলেজ, মাদরাসা, মসজিদ, হাটবাজার ও রিসোর্টে যাতায়াতে লোকজনের সমস্যায় পরতে হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।এ ব্যাপারে সোমবার বাহেরকুচি গ্রামের মো. নজরুল ইসলাম ঢালী বাদী হয়ে, খান মডেল টাউন এর স্বত্ত্বাধীকারি মো. মনির খান ও উপজেলার শিয়ালদী গ্রামের ইকবাল ঢালীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও থানাসহ বিভিন্ন দপ্তরে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে সহকারি কমিশনার (ভূমি) এর নির্দেশে মঙ্গলবার মধ্যপাড়া ইউনিয়ন ভুমি উপ-সহকারি কর্মকর্তা আশিকুর রহমান পরিদর্শন করে কাজ বন্ধ রাখতে বলেছেন।খান মডেল টাউন এর স্বত্ত্বাধীকারি মো. মনির খান বলেন, আমি আমার জায়গায় কাজ করতেছি। আমি রাস্তা হতে আরো ৪ ফুট আমার জায়গা ছেড়ে দিয়েছি। নজরুল ঢালী রিসোর্টে রাস্তার জায়গা রয়েছে। আমার জমি সে নিতে চেয়েছিল ৭ কোটি টাকা মানুষ দাম বলে, আর সে আমাকে ৩ কোটি সাধে। আমি তার কাছে বিক্রি না করায় সে শত্রুতা করতেছে। তার রিসোর্টে গাড়ি রাখার জায়গা নাই। রাস্তার উপর গাড়ি রেখে মানুষকে ভোগান্তিতে ফেলেছে। পুরো চক টাই যেন তার লাগবে। আমি সরকারি জায়গা দখল করি নাই, আমার গাছ আমি কাটছি। সে অবৈধ কাজ করতেছে রিসোর্টে, এলাকাবাসী সবাই জানে। আপনারা ভাল করে খোঁজ নেন। আমার যদি এক ইঞ্চি জায়গা সরকারের পরে তাহলে যে কোন শাস্তি গ্রহণ করবো। আমি বিষয়টি উপজেলা চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন ভাই ও স্থানীয় চেয়ারম্যান করিম ভাইকে জানিয়েছি।এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশফিকুন নাহার জানান, অভিযোগ পেয়ে কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। তাদেরকে কাগজ-পত্র নিয়ে আসতে বলেছি। তবে এখনো তারা আসে নাই।
ফজর | ৪:২৬ |
জোহর | ১১:৫৬ |
আসর | ৪:৪১ |
মাগরিব | ৬:০৯ |
ইশা | ৭:২০ |
শিরোনাম